বাসর রাতে নারীর রক্তক্ষরণ
নারীর যৌনাঙ্গে হাইমেন বা লোমেন বা সতীচ্ছেদ পর্দা থাকে, যা কুমারি বা ভার্জিন মেয়েদের বেলায় অক্ষত থাকে ।প্রথম মিলনের সময় এই পর্দা ছিঁড়ে যায় ফলে রক্তক্ষরণ হয় । আবার মেয়ে যদি ভার্জিন বা কুমারী হয় তাহলে প্রথম সেক্স করার সময় রক্তক্ষরণ-এর কারণে চিৎকার করবে ব্যথা পাবে। আর যদি রক্তক্ষরণ না হয় তাহলে ধরে নেয়া হয় যে, বিয়ের পূর্বে সেক্স করেছেন। আর যদি এমনটা না হয় তাহলে ধরে নেয়া হয় ঐ নারী অসতী বা বিয়ের আগে কারো সাথে মিলন করেছে । ব্যাপারটা এরকম যে, প্রথমদিন অর্থাৎ বিয়ের পর প্রথম স্ত্রী মিলনকালে কান্নাকাটি-চিল্লা-পাল্লা না করার মানেই হলো সে অসতী । অন্যের সাথে তার শাররীক সম্পর্ক ছিলো ।
- কারন বিয়ের আগে খেলাধুলা, সাঁতার কাটা কিংবা অনেক সময় পড়ে গিয়ে ঐ পর্দা ফেটে যেতে পারে। আবার বিভিন্ন এক্সিডেন্টের কারনেও এই পর্দা ফেটে যায় ।
- আসলে নারীর যৌনাঙ্গ এমনভাবে তৈরি " এটি যেকোন আকারের লিঙ্গকে সহজে গ্রহন করতে পারে" । যদিও প্রথম প্রথম একটু কষ্ট হয় ।
- কিছু কিছু নারী লজ্জায়ও অনেক সময় চিৎকার-চেঁচামেচি করেন না । আবার বিয়ের পূর্বে তার স্বামীর সাথে সম্পর্ক থাকলে বা ভালবাসলে অনেক সময় বিয়ের প্রথম মিলনের সময় ব্যথাটাকে সুখ বা পাবার আনন্দের মাঝে সিমাবদ্ধ রাখেন । মুখে চেঁচামেচিতো করেন ই না বরং ভালবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার আনন্দ ব্যথার চাইতে বেশী উপভোগ করেন । তার মানে এই না যে, ঐ নারী অসতী ।
- অনেক নারীই মিলনে ব্যথা পায় এমন কি বিয়ের অনেক বছর পরও এই ব্যথা পায়। কিন্তু সবাই চিৎকার চেচামেচী করেন না নিরবে তা সহ্য করেন। তার মানে এটা নয় যে, ঐ নারী আগে থেকে যৌন মিলনে অভ্যস্থ।
- আবার অনেক নারীই চালাকি করে নিজের সতিত্ব প্রমাণের জন্য প্রথমদিকে এমন ভাব করেন যেন, তিনি খুবই ব্যথা পাচ্ছেন বা চাপ সইতে পারছেন না ! এতে করে এটাও ভাবার কারন নাই যে তিনি সতী নারী । বিয়ের পূর্বে যৌন কাজে লিপ্ত ছিলেন না ।
আবার মিলনের পুর্বে নারী উত্তেজিত হলে যোনীতে পিচ্ছিল রস নিঃসরন হয় । এটি আরামদায়ক ও ব্যথামুক্ত মিলনের জন্যই হয়ে থাকে। আর তাই সহজেই মানুষ যৌন মিলন করতে পারে ।
একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী মোটা/চিকন/লম্বা/খাটো সব ধরনের লিঙ্গই সহজে গ্রহন করতে পারেন। তাই নারীর রক্তক্ষরণ বা চেঁচামেচি মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে বিশ্বাস রাখুন এতে সংসারে শান্তি বজায় থাকার পাশাপাশি আপনার দাম্পত্য জীবন হবে মধুময় আর সাথে বাসা বাঁধবে সুখ ।
প্রথম মিলনে যদি নারীর রক্ত বের না হয় ? নারীর যৌনাঙ্গে সতীচ্ছেদ নামের পর্দা রয়েছে এটা সঠিক । কিন্তু রক্ত বের হবার সাথে একজন নারীর সতীত্ব জড়িত নয়।
অতএব, এটাই প্রমাণিত যে, ব্যথা পাওয়া আর না পাওয়া, রক্তক্ষরণ হওয়া বা না হওয়া দ্বারা নারীর সতীত্ব প্রমান করা যায়।
আবার উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গও ৪৫ ডিগ্রিতে উর্দ্ধমুখী উত্থান হয়।
ফলে অনায়াসে যৌন মিলন করা যায়।
No comments:
Post a Comment