Health and Beauty

Sunday, June 1, 2025

যে স্কিনকেয়ার সত্যিই কাজে আসে


 আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা দেখি প্রতিনিয়তই পরিবর্তন হচ্ছে রুপচর্চার নানা খুঁটিনাটি বিষয়। আজ এক টোটকা তো কাল আরেক টোটকা। এই সবগুলোই যে কাজের তা কিন্তু নয়। তবে কিছু পদ্ধতি আসলেই আছে, যা তাৎক্ষণিক ত্বকের সৌন্দর্য  বাড়াতে এবং বয়সের লক্ষণগুলো দূর করতে সাহায্য করে। স্কিনকেয়ারে সত্যিই কাজ করে এমন কিছু টোটকা আজকে শেয়ার করব ।

১ । পোরস বা ছিদ্র লুকাতে বরফের ব্যবহারঃ
একটি বরফের টুকরো ব্যাবহারে মুখের পোরস বা ছিদ্রগুলো ছোট হয় এবং লালচে ভাব কমে যায়। এটি ক্লান্ত ত্বককে সতেজ করার একটি দ্রুত সমাধান।


২ ।  ত্বকের আর্দ্রতায় মধুঃ
মধু অনেক বেশি সেনসেটিভ যা ত্বকে আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং ত্বককে মোলায়েম করে। প্রাকৃতিক, স্বাস্থ্যকর উজ্জ্বলতা পেতে এর সামান্য  ব্যাবহারই যথেষ্ট।


৩ । ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরাঃ
জ্বালাপোড়া বা প্রদাহযুক্ত ত্বককে প্রশমিত করতে খাঁটি অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা যেতে পারে। এর ঠাণ্ডা নির্যাস অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে।


৪ । চোখের ফোলা ভাব কমাতে গ্রিন টি আইস কিউবঃ
চোখের ফোলাভাব কমাতে গ্রিন টির জুরি নাই । গ্রিন টি মিশ্রিত বরফের কিউব চোখের চারপাশে আলতো করে ঘষলে ফোলাভাব কম হয়।


৫ । ঘরে তৈরি ওটমিল দিয়ে ফেস মাস্ক তৈরি ও ব্যবহারঃ
ঘরে থাকা ওটমিলের সঙ্গে মধু এবং দই মিশিয়ে মাস্ক তৈরি হয়। এটি সবচেয়ে সংবেদনশীল ত্বককেও কোমল এবং মসৃণ করে।


৬ । ফেসিয়াল মিস্ট হিসেবে গোলাপ জলের ব্যবহারঃ
এই গরমে ত্বকের যত্নে সবাই খুবই চিন্তিত । গরমের সময় ত্বককে আর্দ্র এবং হালকা সুগন্ধযুক্ত রাখতে সারা দিন গোলাপ জল স্প্রে করা যেতে পারে। এটি ত্বককে সতেজ করে তোলে এবং মনোবলকে আরও বাড়িয়ে তোলে।


৭ । ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে টমেটোর রস যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ
উজ্জ্বল ত্বক কে না চায় ! টমেটোর রস ত্বকের কালো দাগ কমাতে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করতে ত্বকে সাহায্য করে। টমেটোর রসে প্রাকৃতিক অ্যাসিড থাকে যা ত্বককে মৃদু এক্সফোলিয়েশন দেয়। তবে টমেটোর রসে যদি অ্যালার্জি থাকে, তবে এই হ্যাক আপনার জন্য নয়।


৮ । মুখের ত্বক টানটান করতে ডিমের ব্যভারঃ
পুষ্টিগুনে ভরপুর ডিমের সাদা অংশ মুখ মাস্ক হিসেবে  ব্যবহার করলে পোরস ছোট হবে, ত্বক হবে টানটান ।


৯ । অতি ক্লান্ত চোখের জন্য শসার টুকরোঃ
চোখের আরামে, ফোলাভাব কমাতে ঠান্ডা শসার টুকরোগুলো তাৎক্ষণিক রিলিফ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।


১০ । মুখের ব্রনের দাগ দূর করতে আলুর রসঃ
আলুর রস ব্রনের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এতে প্রাকৃতিক অ্যাসিড থাকে যা ত্বককে মৃদু এক্সফোলিয়েশন দেয় এবং দাগ হালকা করে।



সবাই ভালো ও সুস্থ্য থাকবেন।

Sunday, May 25, 2025

কোরবানির পশুর চামড়ার নতুন দাম নির্ধারণ



আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছরের চেয়ে এবার গরুর চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুটে বাড়ানো হয়েছে ৫ টাকা। আর খাসি ও বকরির চামড়ার দাম বাড়ানো হয়েছে ২ টাকা করে।

রোববার (২৫ মে) এ তথ্য জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ঢাকায় প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম ৬০ থেকে ৬৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

উপদেষ্টা জানান, ঢাকায় সর্বনিম্ন কাঁচা চামড়ার দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ঢাকার বাইরে সর্বনিম্ন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ১৫০ টাকা। এছাড়া খাসির চামড়ার ক্রয়মূল্য প্রতি বর্গফুট ২২ থেকে ২৭ টাকা এবং বকরির চামড়ার দাম ২০ থেকে ২২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, দেশে কাঁচা চামড়ার চাহিদা না থাকলে প্রয়োজনে চামড়া রপ্তানি করা যাবে। চামড়া রপ্তানি সংক্রান্ত যে বিধিনিষেধ ছিল, সেটি প্রত্যাহার করেছে সরকার।

তিনি বলেন, কাঁচা চামড়া সংরক্ষণকে গুরুত্ব দিয়ে এ বছর ৩০ হাজার টন লবণ বিনামূল্যে মাদ্রাসা  ও এতিমখানায় সরবরাহ করা হবে।

বিরল নবজাতকদের জেনেটিক রোগ শনাক্তে নতুন রক্ত পরীক্ষার উদ্ভাবন


জেনেটিক রোগ আক্রান্ত নবজাতকদের দ্রুত শনাক্তে,  বিজ্ঞানীরা একটি নতুন রক্তভিত্তিক পরীক্ষা (ব্লাড টেস্ট) (Blood Test) তৈরি করেছেন। গবেষকদের দাবি, এই পরীক্ষার মাধ্যমে আগের তুলনায় অনেক দ্রুত অর্থাৎ মাত্র তিন দিনেই রোগ শনাক্ত করা সম্ভব হবে। এর ফলে চিকিৎসা শুরু করার পথকে সহজ করে তুলবে।

সাধারণত, সিস্টিক ফাইব্রোসিস (Cystic fibrosis) থেকে শুরু করে মাইটোকন্ড্রিয়া-সম্পর্কিত (শরীরের কোষে শক্তি উৎপাদনের কেন্দ্র) নানা বিরল জেনেটিক রোগ শনাক্তে জিন পরীক্ষার (জেনোমিক টেস্টিং) (Genomic testing) ওপর নির্ভর করা হয়। কিন্তু এসব পরীক্ষায় প্রায় অর্ধেক ক্ষেত্রেই সঠিক রোগ নির্ণয় সম্ভব হয় না।

অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড. ডেভিড স্ট্রাউড জানান, অনেক সময় জেনেটিক পরীক্ষায় রোগ নির্ণয় না হলে রোগীকে বছরের পর বছর নানা পরীক্ষা করাতে হয়, যাকে আমরা বলি ‘ডায়াগনস্টিক ওডিসি’(diagnostic odyssey) এক কঠিন ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া। এমনকি কিছু পরীক্ষায় শিশুদের শরীর থেকে পেশির নমুনা নিতে হয়, যা খুবই যন্ত্রণাদায়ক এবং ঝুঁকিপূর্ণ।

এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গবেষকরা রোগীর রক্ত থেকে বিশেষ ধরণের কোষ নিয়ে তাতে থাকা হাজারো প্রোটিন বিশ্লেষণ করেছেন এবং তা সুস্থ মানুষের সঙ্গে তুলনা করেছেন। কারণ, প্রতিটি জিনই প্রোটিন তৈরির নির্দেশনা বহন করে। ফলে, কোন জিনের পরিবর্তনে ক্ষতিকর প্রোটিন তৈরি হচ্ছে আর কোনটা নিরীহ, তা চিহ্নিত করা সহজ হয়।

এই পদ্ধতিকে বলে প্রোটিওমিক বিশ্লেষণ (Proteomics)। এটি একবারেই বহু জিনগত পরিবর্তনের প্রভাব একত্রে বিশ্লেষণ করতে পারে এবং এতে ফল মিলতে সময় লাগে মাত্র কয়েক দিন।

গবেষণায় দেখা গেছে, এই পদ্ধতিটি প্রচলিত টেস্টগুলোর চেয়েও ভালোভাবে মাইটোকন্ড্রিয়াল রোগ শনাক্ত করতে পারে। এমন রোগগুলোর ক্ষেত্রেও এটি কার্যকর যেখানে জিনগত পরীক্ষা ব্যর্থ হয়েছে।

অন্য গবেষক অধ্যাপক ডেভিড থরবার্ন জানান, জেনেটিক টেস্টে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ রোগী শনাক্ত হয়। আমরা মনে করি, প্রোটিওমিক টেস্ট যোগ করলে তা ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। এই পরীক্ষায় মাত্র ১ মিলিলিটার রক্ত নিলেই চলে। যেখানে আগে বায়োপসি প্রয়োজন হতো, এখন সেখানে সামান্য রক্তেই হবে কাজ। এতে খরচও তুলনামূলকভাবে কম এবং একাধিক রোগ শনাক্তের সুযোগ থাকায় বাড়তি পরীক্ষারও দরকার হয় না।

গবেষণায় অংশ না নিলেও, ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইটোকন্ড্রিয়াল জেনেটিকসের অধ্যাপক মিশাল মিনচুক বলেন, এই গবেষণা বিরল রোগ শনাক্তে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এটি দ্রুত, নির্ভরযোগ্য এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে রোগী ও চিকিৎসা ব্যবস্থার দু’পক্ষেরই উপকার হবে।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের (UCL) নিউরোলজির অধ্যাপক রবার্ট পিটসিথলি বলেন, এখন প্রয়োজন আরও বিস্তৃত পরীক্ষা এবং যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় (NHS) এই প্রযুক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা। এই নতুন পদ্ধতি শুধুমাত্র রোগ শনাক্তেই সহায়ক নয়, বরং ভবিষ্যতে সন্তান নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রেও অভিভাবকদের জন্য দিকনির্দেশনা দিতে পারে। কারণ এটি প্রি-ন্যাটাল জেনেটিক টেস্টের সুযোগও সৃষ্টি করে। 

সূত্র : গার্ডিয়ান ।

Thursday, July 27, 2023

কেন রক্তে লবণ কমে যায়, আর কমে যাওয়া কতটা ক্ষতিকর?

 

শরীরে বিভিন্ন রকমের খনিজ লবণ রয়েছে, শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে যা খুবই প্রয়োজন। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সোডিয়াম। আমরা যে লবণ ব্যবহার করি, সোডিয়াম তার অবিচ্ছেদ্য অংশ। সোডিয়াম আমাদের রক্তে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় থাকে। অনেক সময় হঠাৎ কমে যেতে পারে এই সোডিয়াম, সেটিকেই আমরা সাধারণ ভাষায় লবণ কমে যাওয়া বলে থাকি। মেডিকেলের ভাষায় একে বলে ‘হাইপোন্যাট্রেমিয়া’।

রক্তের লবণ দেহের রক্তচাপ, তরলের ভারসাম্য, স্নায়ু ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। লবণ কমে গেলে শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে মস্তিষ্কে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে। বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে এই প্রবণতা তুলনামূলকভাবে বেশি।


কেন লবণ কমে যায়ঃ-

খুব বমি বা পাতলা পায়খানা হলে লবণ কমে যেতে পারে। বয়স্কদের ক্ষেত্রে এ রকম সমস্যা বেশি হয়। অতিরিক্ত ঘাম হলে শরীর থেকে লবণ কমে যায়। কিছু ওষুধ সেবন করলে শরীর থেকে লবণ-পানি বের হয়ে যায়। কিডনি, হৃদ্‌যন্ত্র বা যকৃতের কিছু রোগে শরীর যখন ঠিকভাবে পানি নিষ্কাশন করতে পারে না, তখনো লবণের ঘনত্ব কমে যেতে পারে। বিশেষ করে কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে এটি বেশি দেখা যায়। এ ছাড়া মস্তিষ্কের বিভিন্ন সমস্যা, যেমন মস্তিষ্কে আঘাত, স্ট্রোক, টিউমার ইত্যাদিতে মস্তিষ্কের লবণ–পানির ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণকারী একটি বিশেষ হরমোন নিঃসরণে সমস্যা দেখা দিলেও লবণ কমে যেতে পারে।


লবণ কমে গেলে কী হয়ঃ-

লবণ কমে গেলে মস্তিষ্কের নিউরন বা কোষগুলোর জলীয় ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। ফলে মাথাব্যথা, দুর্বলতা, তন্দ্রাচ্ছন্নতা, চেতনা কমে যাওয়া, উল্টাপাল্টা আচরণ, এমনকি খিঁচুনি পর্যন্ত হতে পারে। বেশি কমে গেলে রোগী অজ্ঞান বা কোমায় চলে যেতে পারেন।


লবণ কমে গেলে কী করা উচিতঃ-

মনে রাখতে হবে, লবণ কমে যাওয়া একটি জরুরি মেডিকেল পরিস্থিতি। লবণ কমে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসক রক্তের ইলেকট্রোলাইটস পরীক্ষা করে লবণ কমে যাওয়া নিশ্চিত করেন এবং কত মাত্রায় কমে গেছে, সে অনুযায়ী চিকিৎসা নির্ধারণ করেন। লবণের মাত্রা দ্রুত পরিবর্তন হলে রোগীর মস্তিষ্কে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। এ কারণে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসক বা হাসপাতালের অধীন চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। খুব দ্রুত এটি আগের অবস্থায় আনা যাবে না, ধীরে ধীরে আনতে হবে। আবার মৃদু, মাঝারি ও তীব্র মাত্রার ক্ষেত্রে চিকিৎসাপদ্ধতি ভিন্ন।

কিছু রোগীর যদি বারবার লবণের ঘাটতি দেখা যায়, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসার পাশাপাশি কারণ বের করাটাও জরুরি। লবণঘাটতির লক্ষণ দেখা দিলে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে মুখে স্যালাইন খেতে হবে, ডায়রিয়া-বমির ক্ষেত্রে এটি বিশেষভাবে প্রযোজ্য। অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা স্যালাইন খেতে বা শিরায় নিতে শঙ্কাবোধ করেন। মনে রাখতে হবে, ডায়রিয়া বা বমি হলে যেকোনো রোগীকেই স্যালাইন খেতে হবে, নয়তো লবণ কমে যেতে পারে, এ বিষয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই।

-সংগৃহীত ।

Friday, May 21, 2021

মাইগ্রেন বা মাথাব্যথার কারন

মাইগ্রেনের বা মাথাব্যথার  যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যে কোনও এক পাশ থেকে শুরু হয়ে তা মারাত্মক কষ্টকর হয়ে ওঠে।  যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তীব্র মাথা যন্ত্রণার পাশাপাশি তাদের বমি বমি ভাব, শরীরে এবং মুখে অস্বস্তিভাব দেখা দিতে পারে। এই ব্যথা টানা বেশ কয়েকদিন থাকে। তাই যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তাদের এই ব্যথার জন্য দায়ী কিছু কাজ বা অভ্যাস এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব হতে পারে।


১)  যারা অনেক বেশি চাপ নিয়ে একটানা কাজ করে চলেন এবং নিজের ঘুম ও খাওয়া-দাওয়ার কোনও নির্দিষ্ট সময় মেনে চলতে পারেন না, তাদের বেশি মাইগ্রেনে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তাই মানসিক চাপ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। খুব মানসিক চাপে থাকলে এক কাপ লেবু চা খেয়ে নিন। এতে মস্তিষ্ক কিছুটা রিলাক্স হবে।    


২) আমরা যখন অনেক বেশি মিষ্টি খাবার খেয়ে ফেলি তখন আমাদের রক্তের সুগারের মাত্রা বেড়ে যায় যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অতিরিক্ত ইনসুলিনের উৎপাদন হতে থাকে। যার ফলে রক্তের সুগারের মাত্রা নেমে যায়। এভাবে হঠাৎ হঠাৎ রক্তে সুগারের মাত্রার তারতম্য হওয়ার কারণে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতে পারে।


৩) পেট খালি থাকলে মাইগ্রেনের ব্যথা বা সমস্যা শুরু হতে পারে। এর কারণ হলো- খালি পেটে থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় যা মাইগ্রেনের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।


৪) অতিরিক্ত রোদে ঘোরাঘুরির কারণে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত গরম, অতিরিক্ত আর্দ্রতার তারতম্যে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে থাকে ।


৫)  মাত্র এক দিনের ঘুমের অনিয়মের কারণে শরীরের উপরে খারাপ প্রভাব পড়তে পাড়ে। যেমন- যারা নিয়মিত মোটামুটি ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা করে ঘুমান, তারা যদি হুট করে একদিন একটু বেশি ঘুমিয়ে ফেলেন, সেক্ষেত্রে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে যায়। 


৬)  অতিরিক্ত আওয়াজ, খুব জোরে গান শোনা ইত্যাদির কারণেও মাইগ্রেনের সমস্যা শুরু হয়ে যেতে পারে। প্রচণ্ড জোরে আওয়াজের কারণে প্রায় দু’দিন টানা মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।


তবে অন্য কোন শারীরিক সমস্যার কারনেও মাইগ্রেনের ব্যাথা বা মাথা ব্যাথা হতে পারে তাই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরী ।

Friday, April 30, 2021

বিভিন্নরকম ইফতারের বাহার

সংগৃহীত

 

খেজুর

বিশ্বজুড়েই ইফতারে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার খেজুর। খেজুরের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে বলা হয়, চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মি.লি. গ্রাম ক্যালসিয়াম, ২ দশমিক ৮ গ্রাম ফাইবার। এছাড়াও খেজুরের রয়েছে আরও অনেক পুষ্টি উপাদান।একদিকে মুসলমানদের জন্য পবিত্র কোরআনে উল্লিখিত পবিত্র ফল, অন্যদিকে সারা দিনের রোজার শেষে পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুর শরীরকেও দেয় জরুরি শক্তি।



জিলাপি

বিশ্বজুড়ে তো বটেই, তবে ভারতীয় উপমহাদেশে ইফতারে জিলাপির মতো জনপ্রিয় খাবার কমই আছে। নানা ঢঙে, নানা ধরনে, নানা উপকরণ দিয়ে ভিন্নতা আনার মাধ্যমে এক জিলাপির মধ্যেই আছে অনেক প্রকার, অনেক রকম স্বাদ। চিকন জিলাপি কি ঘন চিনির শিরার ডুবানো ভারী জিলাপি, ইফতার টেবিলে জিলাপি ছাড়া অন্তত বাঙালির তো চলেই না। ঢাকার রাস্তার মতো দিল্লির রাস্তায়ও দেখা মেলে জিলাপির দোকান। তাই ইফতারের মধ্যে জিলাপি এখন উপমহাদেশের বাইরেও পেয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা।



ফলের সালাদ ও জুস

সারা দিনের ক্লান্তির শেষে রোজা ভাঙতে অনেকেই পছন্দ করেন ফলের জুসে। এটি দেহ ও মনকে দেয় প্রশান্তি, পাশাপাশি শরীরে জোগায় প্রয়োজনীয় শক্তি। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই ইফতার আয়োজনে ফল ও ফলের জুস স্থান পায়। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ডুমুর, কিউয়ির মতো ফলগুলো বেশি জনপ্রিয় হলেও উপমহাদেশে স্থানীয় ঋতুভিত্তিক ফলগুলোর জুসও কিন্তু যথেষ্ট পুষ্টিকর।



কুনাফা ও বাসবৌসা

মধ্যপ্রাচ্যে খুবই জনপ্রিয় এই মিষ্টি খাবারটি তৈরি হয় সেমাই ও ঘন দুধ বা মালাই সহযোগে। দেখতে অনেকটা কেকের মতো এ খাবার বিশ্বজুড়েই বেশ সমাদৃত। রমজানে মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সব দেশেই এই খাবারের ব্যাপক প্রচলন দেখা যায়। একইভাবে বাসবৌসাও একটি ডেজার্ট, যা মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক হলেও পুরো পৃথিবীতে জনপ্রিয়। সুজি ও ঘন দুধের স্বাদের এই খাবারও ভীষণ জনপ্রিয়।




আঙুর পাতায় মোড়ানো ভাত

মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় এ খাবারকে একেক দেশে একেক নামে ডাকা হলেও তৈরির প্রণালি মূলত একই। আঙুর পাতায় মসলা ও টমেটো পেঁয়াজ দিয়ে ভাজা ভাত মুড়িয়ে তৈরি করা হয় এ খাবার। ইরাক ও তুরস্কে দোলমা নামে পরিচিত হলেও সিরিয়াতে এ খাবারের নাম ইয়াবরা। প্রায় পুরো মধ্যপ্রাচ্যেই এই পুষ্টিকর খাবার ইফতারের জন্য খুব জনপ্রিয়।



কোলাক

ইন্দোনেশিয়ার এই ডেজার্ট আইটেম দেখতে যেমন খুবই সুন্দর তেমনি খেতেও দারুণ। ঠান্ডা ও মিষ্টতায় ভরপুর এই খাবার তাই রমজানে হয়ে ওঠে ব্যাপক জনপ্রিয়। নারকেল দুধের সঙ্গে পাম সুগার আর এর সঙ্গে কলা, কমলা ও অন্যান্য মৌসুমি ফলের সহযোগে তৈরি এই খাবার এখন তাই ভোজন রসিকদের খুবই প্রিয়।



শাকশুকা

এ খাবার আফ্রিকা বিশেষত উত্তর আফ্রিকার দিকে বেশি জনপ্রিয় হলেও বর্তমানে সারা পৃথিবীতেই পেয়েছে ব্যাপক খ্যাতি। ডিম, সবজি ও কিমার মতো পুষ্টিকর খাবারের সমন্বয়ে তৈরি হওয়ায় এটি ইফতারের পুষ্টিমান নিশ্চিত করতে পারে সহজেই। এর সঙ্গে পাউরুটি বা আরব স্টাইলের রুটি হলে এই খাবার একাই এক শ। বর্তমানে তাই আফ্রিকার সীমা পেরিয়ে সারা বিশ্বেই এই খাবারের ব্যাপক জনপ্রিয়তা।



সংগৃহীত




Thursday, April 29, 2021

জরুরি ব্যবহারে রাশিয়ার ভ্যাকসিন অনুমোদন পেল

ছবিঃ সংগৃহীত

 

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গঠিত জরুরি জনস্বাস্থ্য ক্ষেত্রের ওষুধ, পরীক্ষামূলক ওষুধ, টিকা ও মেডিকেল সরঞ্জামবিষয়ক কমিটি  রাশিয়ার টিকা স্পুতনিক-ভি এর জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন  দিয়েছে।  মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের এক সভায় টিকা অনুমোদনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

এখন রাশিয়ার করোনা টিকা আমদানি ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে আর কোন আইনগত বাধা  নাই। এখন বাংলাদেশ টিকা কিনতে চাইলে রাশিয়া  আগামী মাস থেকে বাংলাদেশকে টিকা দিতে পারবে বলে সরকারি নথিপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

এর আগে গত শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন জানান, রাশিয়ার ভ্যাকসিন স্পুটনিক-৫ দেশেই উৎপাদনের জন্য মস্কো-ঢাকা সম্মত হয়েছে। চলছে চীনা ভ্যাকসিন আনার আলাপ-আলোচনাও। তিনি বলেন, দেশে টিকা উৎপাদন করতে রাশিয়ার প্রস্তাবে আমরা একমত হয়েছি। কারণ আমরা চাইলে সেটা তৃতীয় দেশেও বিক্রি করতে পারব ।

Friday, April 23, 2021

করোনার টিকা চুরি



করোনার টিকা চুরি হয়ে গিয়েছিল । এটি বাংলাদেশে না এই ঘটনা ঘটে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের জিন্দো জেনারেল হাসপাতালে । 

জানা যায় জিন্দো জেনারেল হাসপাতালের  স্টোররুম থেকে চুরি হয়ে গিয়েছিল ১,৭০০ করোনা ভ্যাকসিন। ১,৭০০ ডোজ করোনার টিকা চুরি যাওয়ায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায় রাজ্যটিতে। কিন্তু সব ভ্যাকসিনই আবার ফিরিয়ে দিল চোর। 

জিন্দো সিভিল লাইন্স থানার সামনে ১,৭০০ ভ্যাকসিন এবং একটি চিঠি রেখে যায় সেই চোর। হরিয়ানা পুলিশ জানিয়েছে, জিন্দো সিভিল লাইন্স থানার সামনে থেকে ভ্যাকসিনগুলি উদ্ধার করা গেছে। ভ্যাকসিনগুলির সঙ্গে একটি চিঠিও পাওয়া যায়। 

চোরের লেখা ওই চিঠিটি হিন্দিতে লেখা। ওই চিঠিতে লেখা রয়েছে, ‘দুঃখিত, আমি বুঝতে পারিনি যে এগুলি করোনার ভ্যাকসিন।’ 

জিন্দো সিভিল লাইন্স থানা এলাকায় সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চোরেদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে পুলিশ। চোরের খোঁজে তল্লাশিও শুরু করেছে পুলিশ কর্মকর্তারা। যদিও চুরি যাওয়া ভ্যাকসিন ফিরিয়ে দিয়ে মানবিকতার পরিচয় দিল এই চোর।

Sunday, April 11, 2021

ডায়াবেটিক রোগীদের রোজার প্রস্তুতি

রোজা শব্দের অর্থ হচ্ছে 'বিরত থাকা'। আর আরবিতে এর নাম সাওম, বহুবচনে সিয়াম। যার শাব্দিক অর্থ হচ্ছে কোনো কাজ থেকে বিরত থাকা। বলতে গেলে সুশৃঙ্খল জীবন-যাপন করা ।  আবার সুশৃঙ্খল জীবন ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য অপরিহার্য। 

বেশির ভাগ ডায়াবেটিক রোগীই রোজা রাখতে পারেন এবং এতে তেমন কোনো শারীরিক সমস্যা হয় না । 

তবে রমজান মাস শুরুর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কিছু বিশেষ সতর্কতা, নিয়ম আর শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে । আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি সহজে ও নিরাপদে রোজা রাখার সুযোগ করে দিয়েছে।

যেমনঃ

পূর্বপ্রস্তুতিঃ

ডায়াবেটিক রোগীরা রোজা রাখতে পারবেন। এ জন্য প্রয়োজন কিছু পূর্বপ্রস্তুতি।

  •  চিকিৎসক রোজার ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা এবং এ থেকে উত্তরণের উপায়গুলো বাতলে দেবেন।
  •  দিন-রাত সুগার পরিমাপ করে ওষুধ সমন্বয়ের ব্যাপারে রোগী ও রোগীর পরিবার সবাইকে শিক্ষা প্রদান করবেন।
  •  হাইপো না হওয়ার জন্য খাদ্য, ব্যায়াম এবং ওষুধের সমন্বয় করে দেবেন।
  •  প্রত্যেক রোগীর জন্য একই ব্যবস্থা প্রযোজ্য নয় বিধায় রোগীর অবস্থা অনুযায়ী আলাদা ব্যবস্থা নিতে হবে।
  • রোজার জন্য সব স্বাস্থ্যবিধি পালন করেও যদি স্বাস্থ্যহানি হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তাহলে তাদের রোজা না রাখাই উচিত। সে ক্ষেত্রে ফিদিয়া বা কাজা রাখার বিধান আছে।
  •  রমজানের আগে নফল রোজা রেখেও প্রস্তুতি নেওয়া ভালো।
  •  রমজানের ফরজ রোজা সঠিকভাবে আদায়ের জন্য রোজার আগে থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিলে ভালো হয়।


যারা রোজা রাখতে পারবেন নাঃ

  • রোজার সময় যেসব ডায়াবেটিক রোগীর ডায়রিয়া বা বমি হয়।
  • ব্রিটল ডায়াবেটিস রয়েছে যাঁদের। অর্থাৎ যে ডায়াবেটিসে রক্তে সুগারের মাত্রা খুব বেশি ওঠানামা করে।
  • যাঁদের অন্যান্য জটিল অসুখ, যেমন—কিডনি, হৃদরোগ বা কোনো ইনফেকশন ইত্যাদি রয়েছে।


ঝুঁকি কম যাদের:

  • যাঁরা মেটফরমিন, গ্লিটাজোনস কিংবা ইনক্রিটিন জাতীয় ওষুধ খান। তবে যাঁরা সালফোনাইলইউরিয়া ও ইনসুলিন গ্রহণ করেন, তাঁদের ঝুঁকি কিছুটা থাকে। ওষুধ ও ইনসুলিনের ধরন অনুযায়ী এর তারতম্য হয়।
  • যাঁরা শুধু খাবার ও ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখেন।


ওষুধের ডোজ সমন্বয়ঃ

  • রোজা রাখা অবস্থায় রক্ত পরীক্ষা করা, এমনকি প্রয়োজন হলে ইনসুলিন ইঞ্জেকশন নেওয়া যেতে পারে। ধর্ম বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এতে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না। সুতরাং এসব নিয়ম মেনে ডায়াবেটিক রোজাদার রোজা রাখতে পারবেন। 
  • রমজানের আগে আগে ওষুধের ডোজ সমন্বয় করে নিন। অন্য সময়ের তুলনায় সাধারণত এ সময় মুখে খাওয়ার ওষুধ বা ইনসুলিনের ডোজ কিছুটা কমিয়ে আনতে হয়। চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে তিনবারের ওষুধ একবার বা দুইবারে পরিবর্তন করে আনুন।
  • যাঁরা দিনে এক বেলা ওষুধ খান, তাঁরা ইফতারের আগে পরিমাণে একটু কম খাবেন।
  • রমজানের আগে থেকে সকাল বা দুপুরের ওষুধ রাতে খাওয়ার অভ্যাস করুন। অর্থাৎ যাঁরা মুখে খাওয়ার ওষুধ খান তাঁরা সকালের ডোজটি ইফতারের শুরুতে এবং রাতের ডোজটি অর্ধেক পরিমাণে সাহরির আধাঘণ্টা আগে খাবেন।
  • ইনসুলিনের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম। অর্থাৎ সকালের ডোজটি ইফতারের আগে, রাতের ডোজটি কিছুটা কমিয়ে সাহরির আধাঘণ্টা আগে। কতটা কমাবেন তা চিকিৎসক বলে দেবেন।
  • দীর্ঘ মেয়াদে কাজ করে এ রকম কিছু ইনসুলিন এখন বাজারে পাওয়া যায়। এসব ইনসুলিন দিনে একবার নিলেই হয়। এতে হঠাৎ সুগার কমে যাওয়ার ভয়ও কম থাকে। রোজার সময় মুখে খাওয়ার ওষুধের ক্ষেত্রে এ রকম দীর্ঘ মেয়াদে কাজ করা ওষুধ ব্যবহার কিছুটা নিরাপদ।


নিয়মিত সুগার পরীক্ষা করুন:

  • রোজার সময় রাতে, এমনকি দিনেও সুগার মাপুন; যাতে ওষুধের মাত্রা ঠিকভাবে সমন্বয় করা যায়। ইসলামী চিন্তাবিদদের মতে, এতে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না।
  • সাহরির দুই ঘণ্টা পর এবং ইফতারের এক ঘণ্টা আগে রক্তের সুগার পরীক্ষা করুন। যদি সুগারের পরিমাণ কমে ৩.৯ মিলিমোল/লিটার হয়ে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে ফেলতে হবে।
  • রোজায় যদি সুগারের মাত্রা ১৬.৭ মিলিমোল/লিটার বা তার বেশি হয়, তাহলে প্রস্রাবে কিটোন বডি পরীক্ষা করতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রয়োজনে চামড়ার নিচে ইনসুলিন নেওয়া যেতে পারে।

গ্লুকোজের মাত্রা কমবেঃ

রোজায় দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা হয়। সে কারণে দিনের শেষভাগে ডায়াবেটিক রোগীদের বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া অন্য যেকোনো অতিরিক্ত কাজ করলেও রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যেতে পারে। যেমন—

  • বরাদ্দের চেয়ে খাবার খুব কম খেলে বা খাবার খেতে ভুলে গেলে।
  • বড় ধরনের শারীরিক বা কায়িক পরিশ্রম
  •  অতিরিক্ত ইনসুলিন অথবা ট্যাবলেট গ্রহণ
  • ইনসুলিন ও সিরিঞ্জ একই মাপের না হল


হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণঃ

  • অসুস্থ বোধ করা                                        
  • খিদে বেশি পাওয়া
  • বুক ধড়ফড় করা                                       
  • ঘাম বেশি হওয়া
  • শরীর কাঁপতে থাকা          
  • শরীরের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলা
  • চোখ ঝাপসা হয়ে আসা                              
  • অস্বাভাবিক আচরণ করা
  • অজ্ঞান হয়ে যাওয়া                                    
  • খিঁচুনি হওয়া ইত্যাদি।


হাইপোগ্লাইসেমিয়া হলে করণীয়:

  • হাইপোগ্লাইসেমিয়া একটি মেডিক্যাল ইমার্জেন্সি। এটি ঘটলে দ্রুত কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। যেমন :
  • রোজাদার ব্যক্তির হাইপোগ্লাইসেমিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে রোজা ভেঙে ফেলতে হবে এবং পরবর্তী সময়ে কাজা আদায় করতে হবে।
  • রোগীকে সঙ্গে সঙ্গে চা চামচের ৪ থেকে ৬ চামচ গ্লকোজ বা চিনি এক গ্লাস পানিতে গুলে খাওয়াতে হবে। গ্লুকোজ বা চিনি না থাকলে যেকোনো খাবার সঙ্গে সঙ্গে দিতে হবে।
  •  রোগী অজ্ঞান হয়ে গেলে মুখে কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা না করে গ্লুকোজ ইঞ্জেকশন দিতে হবে।
  • যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।


হাইপোগ্লাইসেমিয়া থেকে রক্ষার উপায়

  • মানানসই সামঞ্জস্যসম্পন্ন এবং নিরাপদ খাদ্য ও ওষুধ গ্রহণ করুন।
  • কঠিন শারীরিক বা কায়িক পরিশ্রমের কাজ পরিহার করুন।
  • রোজার সময়ে দেরিতে ইফতার গ্রহণ করবেন না।


ডায়াবেটিক রোগীরা রোজা যেসব জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেনঃ

ডায়াবেটিক রোগীদের রোজা রাখার আগে চিকিৎসকের সঙ্গে  পরামর্শ ছাড়া রোজা রাখলে বেশ কিছু জটিলতার সম্মুখীন হতে পারেন। যেমন—

  • রক্তে সুগারের স্বল্পতা (হাইপোগ্লাইসেমিয়া) 
  • রক্তে সুগারের আধিক্য (হাইপারগ্লাইসেমিয়া)
  • ডায়াবেটিক কিটো-অ্যাসিডোসিস
  • পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন ইত্যাদি।

Saturday, April 10, 2021

নোটারি পাবলিক কী এবং কেন করবেন?


  ১৯৬১ সালের অধ্যাদেশ অনুযায়ী আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বা দলিল কিংবা কাগজপত্রাদি সরকারিভাবে সত্যায়িত করাকেই নোটারি বা নোটারি পাবলিক বলা হয়।

আমাদের দেশে সাধারণত নোটারি পাবলিকের কাজ অনুমোদিত আইনজীবীরাই করে থাকেন। 
এ বিষয়টি নিয়ন্ত্রিত হয় নোটারিস অর্ডিন্যান্স এবং নোটারিস রুলস-১৯৬৪ দ্বারা। 

নোটারি পাবলিককে সংক্ষেপে নোটারি বলা হয়ে থাকে। নোটারি শব্দের মূল নামপদ ‘note’ এবং ‘ary’ অনুসর্গ নিয়ে গঠিত। শব্দটি এসেছে লাতিন ভাষার nota+arius থেকে, এর অর্থ শর্টহ্যান্ড লেখক, কেরানি ইত্যাদি।

কোনো দলিল বা কাগজকে নোটারি করা হলে ধরে নেওয়া হয় সেটি সঠিক। আর আইনগতভাবেও এর সুরক্ষা পাওয়া যায়। 

তবে ভুয়া নোটারির ক্ষেত্রে সাবধান থাকতে হবে। যেন কোনো প্রতারণার ফাঁদে না পড়তে হয়।
 
নোটারি করতে যা যা লাগেঃ  
নোটারি পাবলিক করতে গেলে আইনজীবী আপনার মূল কাগজপত্র যাচাই করে দেখবেন। এরপর তিনি নিশ্চিত হলে তা সত্যায়িত করবেন।  মূল কাগজপত্র বলতে বোঝানো হচ্ছে শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জন্ম ও মৃত্যুর সনদ, চারিত্রিক সনদ ইত্যাদি। 

আর আপনি যদি বিয়ে, তালাক কিংবা হলফনামা তৈরি করতে চান তাহলে উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে আপনার নোটারি করতে হবে।

নোটারি   কার্যালয়ঃ
নোটারি বিধিমালা (৬০ক) অনুযায়ী, একজন নোটারিয়ান বা যিনি নোটারি করে দেন তাঁর নির্দিষ্ট কার্যালয় থাকতে হবে। 
আর নোটারি করার সাইনবোর্ড কার্যালয় ছাড়া অন্য কোথাও ঝোলানো যাবে না।
আদালতে কিংবা গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাজে কোনো কাগজপত্রাদি বা ডকুমেন্ট উপস্থাপন করতে হলে নোটারি  পাবলিকের মাধ্যমে সত্যায়িত করতে হয়। কিছু ক্ষেত্রে এই নোটারি করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বিদেশ গমনের ক্ষেত্রে এই নোটারি বাধ্যতামূলক।

কি কি নোটারি করা হয়ঃ
শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, জন্ম-মৃত্যুর সনদপত্র, বিদেশ ইমিগ্রেশনের কাগজপত্র, জমি-জমা সংক্রান্ত,  দলিল দস্তাবেজ, হলফনামা, বিবাহ বিচ্ছেদ, গাড়ি বেচাকেনা, চারিত্রিক সনদপত্র ইত্যাদি বিষয়ে নোটারি পাবলিক দিয়ে সত্যায়িত বা প্রত্যায়িত করা হয়।

নোটারি করার খরচঃ
আমরা অনেকেই মনে করি নোটারি পাবলিক করতে অনেক টাকার প্রয়োজন হয়। আসলে ধারণাটি ভুল।  সরকার নির্ধারিত ফি সত্যায়নের কাজে ১০ টাকা, আর যেকোনো স্ট্যাম্পে হলফনামা বা চুক্তির ক্ষেত্রে ২০-২৫ টাকা।

নোটারি কে করেনঃ
আইন পেশায় ৫ থেকে ৭ বছর নিয়োজিত আছেন অথবা বিচার বিভাগের সদস্য হিসেবে কমপক্ষে ৫ বছর নিয়োজিত  আছেন কিংবা সরকারের আইন প্রণয়ন কাজে নিয়োজিত ব্যক্তি নোটারি করে থাকেন। নোটারি বিধিমালা (৬০-ক) অনুযায়ী নোটারি পাবলিকের জন্য নির্দিষ্ট কার্যালয় থাকতে হবে। তবে নোটারি করার ক্ষেত্রে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। অনেক সময় ভুয়া নোটারিরা ফুটপাতে বা দোকানে বোর্ড টাঙিয়ে বসে থাকে।  এদের মাধ্যমে নোটারি করা হলে ভুয়া প্রমাণিত হতে পারে।


 

Friday, April 9, 2021

অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয় দীর্ঘদিন আয়রনের ঘাটতিতে

অধিক রক্তশূন্যতার জন্য রক্ত নেওয়ার প্রয়োজন হয়। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মূল উপাদান গঠন করে আয়রন । শরীরের  রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া দেখা দেয় আয়রনের পরিমাণ কমে গেলে। আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হলো ক্লান্তি। মহিলাদের পিরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও গর্ভবতী মায়েদের রক্তশূন্যতার সমস্যা বেশি থাকলেও নারী-পুরুষ ভেদে সকলের আয়রন ঘাটতি হতে পারে। কারণ তখন শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রনের অভাবে হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে পারে না।  পর্যাপ্ত হিমোগ্লোবিন ছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন টিস্যু এবং পেশিতে পৌঁছায় না। শরীর ক্লান্তবোধ করে। শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম হলে ত্বক ফ্যাকাশে দেখায়। এমন সমস্যায় অনেকের মুখ, মাড়ি, ঠোঁট, নিচের চোখের পাতা এবং নখও ফ্যাকাশে দেখায়। দীর্ঘদিন এ সমস্যার চিকিৎসা করা না হলে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ, হৃদরোগজনিত জটিলতা দেখা দিতে পারে।  শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়। সময়মতো চিকিৎসা করানো না হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ারও ঝুঁকি বাড়ে। ত্বক-চুলের ক্ষতি রক্তে হিমোগ্লোবিনের অভাবে কোষগুলোতে অক্সিজেন সরবরাহ কম হয়। ত্বক, চুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, চুল পড়া এবং নখ ভেঙে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়। আর তাই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহন করতে হবে । 
কিছু আয়রন সমৃদ্ধ খাবার হলঃ

* শিমের বিচি 
* ডিম 
* সয়াবিন 
* গুড়
* পালং শাক 
* ব্রোকলি 
* কচু শাক 
* লাল শাক।  
এছাড়া গাঢ় সবুজ রঙের শাকসবজি আয়রনের খুব ভালো উৎস। 
ভিটামিন-সি বা অ্যাসকরবিক এসিড আয়রন শোষণে সাহায্য করে।

Sunday, October 25, 2020

Danger of sitting at the desk for hours

The danger is getting closer as a result of sitting at the desk for hours. Especially those who are forced to spend a lot of time sitting during the day, they may be more prone to Dormant Butt Syndrome. Sitting for more than eight hours is more likely to cause damage to the disc, neck, and back.
If the limbs do not get the necessary exercise, they gradually begin to weaken. In the same way, weakness begins to settle in the buttocks, an important part of your body. It is manifested in pain below the knee and waist.
Here are some tips to help you get started:
Cardiovascular complications:

Sitting in the same position for long periods of time can lead to high blood pressure and high cholesterol. These cardiovascular complications can put your life at risk.

Risk of diabetes
When a person sits for a long time, the body's muscle cells do not respond easily to the insulin produced. As a result, the pancreas produces more insulin, which can lead to diabetes.
Risk of muscle degeneration
Hyperlords, tight hips and lump glutes tend to grow in people who work long hours.
Foot problems
If the legs are hanging for a long time, the blood circulation in the legs is disrupted. Blood clots form in the veins, which can cause swelling of the legs.
Increased stress levels
Hormones that keep the mood right with muscle movement are supplied with blood and oxygen. Therefore, when a person sits for a long time, the muscle movement is not too much. As a result, the level of stress may increase.
Imbalance in the structure of the spine
Prolonged sitting can cause damage to the discs, including the spine, and shoulder pain.
Whenever a person has a postural problem, an X-ray or MRI scan needs to be done overnight first. Then it is advisable to exercise according to the rules or physiotherapy. 

Here are some more solutions to get rid of this problem .
  1.  If you do yoga in the morning and evening, you can get rid of this problem.
  2.  Walk at least once every hour for 5 minutes. As a result, blood circulation in the body will remain normal.
  3.  Stretch your body by extending your arms and legs every hour.
  4. When working, make sure your feet are level with the floor and sit with your back straight neck exercises
Sit up straight, then slowly place the head on one side of the shoulder, again on the opposite side in the same way. Doing the exercise for 5 minutes between work will not cause neck problems.

Saturday, May 9, 2020

অনলাইনে সহজে টাকা কীভাবে আয় করা যায়

http://followfast.com/register.php?ref=Ash144

অনলাইনে সহজে টাকা কীভাবে আয় করা যায় তার মধ্য থেকে একটি সহজ কাজ এবং একটি সহজ উপায় আজকে আপনাদের সামনে তুলে ধরলামঃ

অনলাইনে অনেকে সামাজিক মাধ্যমে ডুবে থেকে সময় নষ্ট করেন । আমি বলব এর পাশাপাশি আপনি প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট অবসর সময় এই সহজ কাজটি করে এই সামাজিক যোগাযোগ সাইট-এর মাধ্যমে আপনি টাকাও আয় করতে পারবেন ।

এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তাহল আপনাকে একটি ওয়েব সাইটে   জয়েন  Join করতে হবে নীচে  লিঙ্ক  দেয়া হলঃ

http://followfast.com/promote.php?ref=Ash144

প্রথমে লাল বক্স দ্বারা চিহ্নিত জায়গায় ক্লিক করে জয়েন করুনঃ

http://followfast.com/register.php?ref=Ash144

এরপর নিচের ছবির মত একটি রেজিস্টার ফরম আসবে । এবার আপনার  
➤নাম
➤ইমেইল  
➤যেকোনো একটি পাসওয়ার্ড ( যা আপনার পরবর্তীতে মনে থাকবে এরকম একটি পাসওয়ার্ড ) এবং 
➤সবশেষে ক্যাপচা ঘরে থাকা নাম্বারটি লিখে জয়েন করুন ।

➽পাসওয়ার্ড এবং ইমেইল মনে রাখার জন্য একটি ডায়েরী ব্যবহার করা ভাল । যাতে পরবর্তীতে ভুলে গেলেও সেটি খুঁজে পাওয়া যায় ।

আপনার কাজ শেষ । আপনার  একাঊণ্ট তৈরি হয়ে গেছে ।

http://followfast.com/register.php?ref=Ash144



এবার আসি কিভাবে কাজ করলে আপনি আয়  করতে পারবেন তা নিয়ে ।  প্রথমে আপনি নিচের ছবির মত লাল বক্সে ক্লিক করুনঃ


 


ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত একটি পেজ আসবে । সেখানে আপনি আপনার সব ধরনের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের লিঙ্কগুলো শেয়ার করতে পারবেন আবার আপনি নিচের ছবির মত লাল বক্সে থাকা  Earn Points এ ক্লিক করে পয়েন্ট বাড়াতে পারবেন । যত বেশী পয়েন্ট বাড়াতে  পারবেন তত বেশী আপনার ইনকাম বাড়তে থাকবে ।
 


http://followfast.com/register.php?ref=Ash144


আপনি নিচের ছবির মত একটি পেজ দেখতে পারবেন । আমি একটি কাজের উদাহরণ দিয়েছি । যেমন- আপনি ফেসবুক পোস্ট লাইক করার মাধ্যমে পয়েন্ট বাড়াতে পারবেন । ফেসবুক পেজ লাইক করার মাধ্যমে পয়েন্ট বাড়াতে পারবেন । আবার টুইটারের ক্ষেত্রেও একই ।

তাছাড়া আপনি ওয়েব পেজ ভিজিট বা শেয়ার করেও পয়েন্ট বাড়াতে পারবেন ।  



http://followfast.com/register.php?ref=Ash144



এবার আসি পয়েন্ট থেকে কীভাবে  টাকায় রুপান্তর করবেন তা নিয়ে । নিচের ছবির মত আপনি আপনার মুল পেজে যাবার পর লাল বক্সের মাধ্যমে চিহ্নিত ক্যাশআউট  Cashout  মেনুতে ক্লিক করে দেখতে পারবেন আপনার কত টাকা বা ডলার যোগ হয়েছে ।


http://followfast.com/register.php?ref=Ash144



দেখুন আমি বাংলাদেশ থেকে একাউণ্ট তৈরি করেছি  লাল বক্সে তা দেখিয়ে দিয়েছি । আর আপনি কীভাবে টাকা ক্যাশ করতে পারবেন তা তীর চিহ্ন দ্বারা দেখিয়ে দিয়েছি ।
আপনি প্রায় ১৬ প্রকারে টাকা ক্যাশ করতে পারবেন । যেকোনো একটি প্রকারে আপনি টাকা ক্যাশ করতে পারবেন ।



http://followfast.com/register.php?ref=Ash144


বিস্তারিত জানতে কমেন্ট করে জানান । ভাল লাগলে আপনি আপনার বেকার বন্ধুদেরকে শেয়ার করে তাদেরকেও কাজে উৎসাহী করতে পারেন । ধন্যবাদ ।
----------------------------------

Thursday, May 7, 2020

ঘরে বসে শুধু ভিডিও দেখে আয় করুন



আজকে আপনাদেরকে দেখাব শুধুমাত্র ভিডিও দেখে কীভাবে আয় করবেন । এর জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে তাহলঃ

প্রথমে আপনি নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে  সাইন আপ  বা  Sign Up  বাটনে ক্লিক করুনঃ

https://bit.ly/2yyHTwk


তারপর আপনি নিচের ছবির মত একটি লিঙ্ক পাবেন এবার এটি পূরণ করুনঃ

https://bit.ly/2yyHTwk


নামের প্রথম অংশ  (First Name)  যেমন  Md. / Mr. / Mohammad / John ইত্যাদি যেকোনো তিন অক্ষরের নাম অর্থাৎ অবশ্যই তিন অক্ষরের হতে হবে । তারপর নামের  বাকি  অংশ  (Last Name)  যেমন Ali / Mehedi / Ismail / Ibrahim ইত্যাদি ।
 আপনার কাজ শেষ ।

এবার আপনি নিচের ছবির মত একটি পেজ পাবেনঃ


https://bit.ly/2yyHTwk



 ভিডিও লিখা বাটনে ক্লিক করুন এবং ভিডিও দেখুন । তারপর ভিডিওর নীচে Complete লেখা বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার একাউন্টে ডলার যোগ হতে থাকবে । 

ডলার আপনি কি কি উপায়ে তুলতে পারবেন  তা নিচের ছবিতে দেয়া আছেঃ
https://bit.ly/2yyHTwk



-------------------------

Thursday, April 30, 2020

Avoid fake health advice in this time of CORONA virus

https://healthy144.blogspot.com/2020/04/fakehealthadvice.html

So far no antidote to CORONA has come out. But There are a number of health tips for preventing corona virus - Which are unnecessary or dangerous for human.
What scientists are saying about these suggestions spread online and social media.

Drinking cow urine:

Recently, the Hindu Mahasabha held a Gomutra drinking party in Delhi. They claimed that drinking cow urine would cure the disease caused by corona virus COVID-19. Similarly, a BJP leader has organized a cow urine drinking party in Calcutta. Besides, sale of cow urine has started in the state. Police have already arrested a seller for selling cow urine.

Kushal Kundu claims that there is no better filter like cow dung water and uses it to clean the marble floor of the house.
 

Garlic:

There have been numerous posts on Facebook that: If garlic is eaten, it is possible to prevent infection.

The World Health Organization says "although garlic is a healthy food and contains antimicrobials", there is no evidence that garlic can protect humans from the new corona virus. In many cases, such remedies are not harmful to humans. But it can also cause damage.
Healthy foods are very important for us.

The South China Morning Post reported that a woman ate 1.5 kg of raw garlic to protect herself from the corona virus.

This started a terrible inflammation in his throat. Later the woman had to be treated at the hospital.

We know that eating fruits, vegetables, and water helps maintain good health. But there is no evidence that certain foods can prevent corona virus infections.

Thankuni leaves: 

The corona virus will no longer be able to attack by playing thankuni leaves.
Dr. Humayun Shahin Khan said that the antidote for corona virus has not been discovered yet. The United States is currently experimenting with the drug.

He added that it is a complete rumor that corona virus infection can be prevented by eating thankuni leaves. In order to prevent the transmission of corona virus, we need to be clean as well as health conscious. You can't go out of the house unless you need too much. 

Miracle solution:

Jordan is a YouTuber with thousands of followers on various platforms.

He claims that this corona virus can be completely eradicated with "a miracle mineral" called MMS.

It contains chlorine dioxide which is a bleaching agent.

Mr. Saath and others have been promoting the substance before the corona virus spread.
But in January, he tweeted that "chlorine dioxide can also destroy cancer cells and it can destroy the corona virus."

Last year the U.S. Food and Drug Administration warned that drinking MMS is harmful to health.

Health authorities in other countries have also issued warnings.
The FDA says it is unaware of any research that suggests the substance may be safe or dietary for any illness.

The FDA warns that drinking it can cause headaches, vomiting, diarrhea, and dehydration.

Homemade disinfectant:

An effective way to prevent corona virus is to wash your hands frequently. The hand-washing gel, which can instantly kill germs, is feared to run out.

Italy is now one of the countries infected with the corona virus.
When the news of the jail's demise came out in that country, recipes for how to make this jail at home started being given on social media.

But those recipes were basically those disinfectants - which have to be used on the floor or table top of the house. 
But scientists say it is not suitable for the skin at all.

Hand gels with alcohol contain 70% -80% alcohol along with a substance called emollient which keeps the skin soft.

Sally Bloomfield, a professor at the London School of Hygiene and Tropical Medicine, says she does not believe it is possible to create a suitable disinfectant for hands at home.

Smoking:

In the social media a post has been shared that those who is smoking regularly will not affected by CORONA virus.

 

 Drink every 15 minutes:

A post from a Facebook account quoted a 'Japanese doctor' as saying that even though the corona virus enters the mouth, it is expelled from the body after drinking water every 15 minutes.

An Arabic version of this post has been shared 250,000 times.

But Sally Bloomfield, a professor at the London School of Hygiene and Tropical Medicine, says there is really no evidence to support that claim.

Silver water:

Colloidal silver is basically water where tiny particles of silver are mixed.

U.S. tele-evangelist evangelist Jim Baker suggested using this water.

One of the guests at the event claimed that this water is capable of killing several types of corona virus.

However, he admits that it has not been tested on Covid-19.
Proponents of colloidal silver claim that it is an antiseptic, and can be used in a variety of treatments.

But the U.S. health authorities have made it clear that using this type of silver has no health benefits. On the contrary, its use can cause kidney damage and people may lose consciousness.

They say that just as iron and zinc are good for the human body, silver is not.

Drinking Cold Drinks:  

Eating ice cream, Cold drinks, Cold water, Cold foods has been banned.

Drinking hot water:

Drinking hot water, taking a hot bath, Stay hot, and even using a hairdryer are recommended.

Such a post quoting UNICEF is being shared on social media in many countries.

It says that drinking hot water and standing under the sun will kill the corona virus.

But UNICEF says it's just fake news. The flu virus cannot survive outside the human body.

And to kill this germ outside the body, it would take a minimum temperature of 60 degrees Celsius, which is much hotter than bath water.

So its very important to take advice of specialists. Maintain Hygiene to prevent corona virus infection.

 

-----------------